বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কান্নাকাটি করে, পেট মোচড়ায় এবং খাওয়াদাওয়াও কমিয়ে দেয়। অস্বস্তি হয় বলেই এমনটা করে তারা। শিশুর এই অস্বস্তি মায়েদের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা পানের বোঁটা বা সরষের তেলে আঙুল মাখিয়ে মলদ্বারে ঢুকিয়ে দেন। এতে সাময়িক সুফল এলেও পরে ফল হতে পারে মারাত্মক। স্বাভাবিক পায়খানা দুই-তিন দিন পরপর হলেও তাকে কিন্তু চিকিৎসাবিজ্ঞানে কোষ্ঠকাঠিন্য বলে না। পরপর তিন দিন শক্ত পায়খানা হলে বা মলত্যাগ করতে কারও যদি অসুবিধা হয় অথবা বেশি সময় লাগে, তাকেই আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য বলে থাকি। কার ণ কী? সবচেয়ে বড় কারণ অপর্যাপ্ত আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ। যেসব শিশু কৌটার দুধ খায় তাদেরও সমস্যা বেশি হয়। অপর্যাপ্ত পানি পান করার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে মলত্যাগের সময় ব্যথা পায়, ফলে দ্বিতীয়বার মলত্যাগের সময় সে ভয় পায় এবং পায়খানা চেপে ধরে রাখে। ফলে পায়খানা আরও শক্ত হয়ে যায়, বেশ কয়েক দিন পর শক্ত পায়খানা বের হওয়ার সময় পায়খানার রাস্তায় ক্ষত হতে পারে এবং সামান্য রক্তও বেরোতে পারে। এ ছাড়া অল্প বয়সেই গরুর দুধ খেলে, মলদ্বারের মাংসপেশির ত্রুটি, মানসিক প্রত...
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
জরুরী থাকা দুশ্চিন্তা মুক্ত পিরিয়ড শুরুর ৭ দিন আগে থেকে শুরুর পরের ৭ দিন–এই ১৪ দিন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। এর আগে বা পরের কয়েকটা দিনও নিরাপদের মধ্যে পড়ে, তবে রিস্ক একটু একটু করে বাড়তে থাকে। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ সময় হলো ১৩তম থেকে ১৭তম দিন পর্যন্ত। তবে যারা বাচ্চা নিতে চান, তাদের জন্যে এই সময়টা সবচেয়ে ভালো। আর যারা শারীরিক মিলনে অজ্ঞ, বা নতুন, এখনো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয় নাই, যদি বাচ্চা নিতে না চান, তাহলে সবসময় একজন বা উভয়েই প্রোটেকশন ব্যবহার করবেন। আর ওই বাকি অনিরাপদ সময়টাতে একেবারে অফ থাকবেন। এমনকি প্রোটেকশন নিয়েও ওই সময় মিলিত হতে যাবেন না। মিলিত হওয়ার পরে বাচ্চা এসে গেলো কি না–এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। আর যাদের বয়স কম, প্রথম প্রথম মিলিত হলে, বা অনিয়মিত ভাবে মিলিত হলে পরে পিরিয়ড মাঝে মাঝে অনিয়মিত হতে পারে। এটা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। যারা নিয়মিত ঘুমায়, সময় মতো খায়, প্রতিদিন একটু হলেও শারীরিক পরিশ্রম করে, তাদের দুশ্চিন্তা কম হয়, পিরিয়ডও নিয়মিত হয়। তাই লাইফস্টাইল ঠিক রাখুন। শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভালো থাকুন। তাহলেই সব ঠিক।
শীতে ত্বকের যত্নে এ বিষয়গুলো মানছেন তো? দেখে নিনঃ শীত চলে এসেছে। এরি মধ্যে অনেকের গাল ফাটা, ঠোঁট ফাটা, হাট ফাটা শুরু হয়ে গেছে। চুল ও রুক্ষ হতে আরম্ভ করেছে। এজন্য শীতে ত্বকের যত্নে এ বিষয়গুলো মানছেন তো? দেখে নিন এই পোস্টটি থেকে। এই Winter Season এ Skin Care, Hair Care এবং Lip Care সহ স্বাস্থ্য পরিচর্যা নিয়ে Health Bangle এর এবারের আয়োজন Winter Care Tips। শীতে ত্বকের যত্নে মাথায় রাখতে হবে বেশকিছু বিষয়, সতর্কতা। এ সময় চাই বাড়তি যত্ন। ত্বককে সুন্দর তরতাজা আর উজ্জ্বল রাখতে হলে অতিরি ক্ত সূর্যরশ্মি অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে ত্বক বুড়িয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে একটি ছাতা বা টোকা জাতীয় টুপি ব্যবহার করা যেতে পারে। যারা এগুলোকে রুচিসম্মত মনে না করেন তারা যেকোনো একটি উত্কৃষ্ট সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, কোন সানস্ক্রিন আপনি ব্যবহার করবেন? এ ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনার ত্বকের রং বিবেচনায় আনতে হবে। যে ত্বকের রং যত সাদা সে ত্বক সূর্যালোকে তত বেশি নাজুক। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে ত্বকের নানাবিধ সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু হোক ত্বকের বাড়...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন