পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
দাম্পত্যজীবনের সুখী হবার মন্ত্র!! সুখী দাম্পত্যজীবনের মন্ত্র ‘বিবাহ’ শব্দটির মধ্যে আছে বহ্। যার মানে ‘বহন করা’। আর ‘বি’ উপসর্গের মানে হলো বিশেষরূপে। বিবাহ মানে, বিশেষরূপে বহন করা। সেটা স্বামী স্ত্রীকে এবং স্ত্রী স্বামীকেও। সারা জীবন এই ‘বিশেষরূপে বহন করে চলা’র পবিত্র দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ঠোকাঠুকি, কথা-কাটাকাটি, মান-অভিমানের শেষ নেই। দুটি পাত্র পাশাপাশি রাখলে ঠোকাঠুকি হবেই। গুণীজনেরাই বলে গেছেন, ‘বিয়ে মানে নিজের অধিকারকে অর্ধেক করে কর্তব্যকে দ্বিগুণ করে নেওয়া।’ আর রবিঠাকুর? ‘…বীরত্ব করে লাভ কী? আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট।’ সুখময় দাম্পত্যজীবন আসলে কী? সব সময়ই মধুর? নাকি ল্যাংড়া আমের মতো অম্লমধুর? আন্তরিকতা, ধৈর্য আর ভালোবাসার পাটাতনে ভর করে আপনি চাইলেই দাম্পত্য সম্পর্কটাকে সুখময় করে তুলতে পারেন। যত্নবান হওয়াই দাওয়াই অনেকে আছেন, দাম্পত্য সম্পর্ককে ততটা গুরুত্ব দেন না। ভাবখানা এমন যে এটা তো হওয়ারই কথা ছিল! আলাদা করে ভেবে কী লাভ? দাম্পত্য সম্পর্কের চেয়ে তাঁদের কাছে কর্মক্ষেত্র, বন্ধুত্ব কিংবা অন্যান্য বিষয়ের অগ্রাধিকার বেশি। এটা মারাত্মক ভুল। কেননা দিন শেষে ন...
ছবি
 বিলম্ব গর্ভধারণ? অধিকাংশ দম্পতি বিয়ের পর একটা নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। কিন্তু নানা কারণে গর্ভধারণ বাধাগ্রস্ত বা দেরি হতে পারে। অনেক সময় একটি সন্তান জন্মের পর আরেকটি সন্তানের জন্য চেষ্টা করে বিফল হন অনেক দম্পতি। গর্ভধারণের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক বিষয় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। নারীর ক্ষেত্রে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু তৈরি বা পরিপক্ব হতে সমস্যা, ডিম্বাশয় থেকে জরায়ুতে পৌঁছতে সমস্যা, নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুতে যুক্ত না হওয়া কিংবা জরায়ুতে সঠিক পরিবেশে বাড়তে না পারার ফলে গর্ভধারণজনিত সমস্যা হতে পারে। প্রজনন অঙ্গের জন্মগত ত্রুটি, প্রজনন অঙ্গের অন্য কিছু সমস্যা (যেমন টিউমার, সিস্ট বা পলিপ), জীবাণুর সংক্রমণ, ডায়াবেটিস, পুষ্টিহীনতা, অতিরিক্ত ওজন, থাইরয়েড কিংবা অন্য কোনো হরমোনের তারতম্য, বেশি বয়স, রক্তরোগ এবং কিছু ওষুধের কারণে গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে। পুরুষের ক্ষেত্রেও এ রকম কিছু কারণ রয়েছে। যেমন শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাওয়া, প্রজনন অঙ্গের কোনো প্রতিবন্ধকতা যা শুক্রাণুকে বাধাগ্রস্ত করে কিংবা ত্রুটিপূর্ণ শুক্রাণু। এ ছাড়া জন্মগত ত্রুট...
ছবি
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কান্নাকাটি করে, পেট মোচড়ায় এবং খাওয়াদাওয়াও কমিয়ে দেয়। অস্বস্তি হয় বলেই এমনটা করে তারা। শিশুর এই অস্বস্তি মায়েদের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা পানের বোঁটা বা সরষের তেলে আঙুল মাখিয়ে মলদ্বারে ঢুকিয়ে দেন। এতে সাময়িক সুফল এলেও পরে ফল হতে পারে মারাত্মক। স্বাভাবিক পায়খানা দুই-তিন দিন পরপর হলেও তাকে কিন্তু চিকিৎসাবিজ্ঞানে কোষ্ঠকাঠিন্য বলে না। পরপর তিন দিন শক্ত পায়খানা হলে বা মলত্যাগ করতে কারও যদি অসুবিধা হয় অথবা বেশি সময় লাগে, তাকেই আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য বলে থাকি।   কার ণ কী? সবচেয়ে বড় কারণ অপর্যাপ্ত আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ। যেসব শিশু কৌটার দুধ খায় তাদেরও সমস্যা বেশি হয়। অপর্যাপ্ত পানি পান করার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে মলত্যাগের সময় ব্যথা পায়, ফলে দ্বিতীয়বার মলত্যাগের সময় সে ভয় পায় এবং পায়খানা চেপে ধরে রাখে। ফলে পায়খানা আরও শক্ত হয়ে যায়, বেশ কয়েক দিন পর শক্ত পায়খানা বের হওয়ার সময় পায়খানার রাস্তায় ক্ষত হতে পারে এবং সামান্য রক্তও বেরোতে পারে। এ ছাড়া অল্প বয়সেই গরুর দুধ খেলে, মলদ্বারের মাংসপেশির ত্রুটি, মানসিক প্রত...
ছবি
জরুরী থাকা দুশ্চিন্তা মুক্ত পিরিয়ড শুরুর ৭ দিন আগে থেকে শুরুর পরের ৭ দিন–এই ১৪ দিন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। এর আগে বা পরের কয়েকটা দিনও নিরাপদের মধ্যে পড়ে, তবে রিস্ক একটু একটু করে বাড়তে থাকে। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ সময় হলো ১৩তম থেকে ১৭তম দিন পর্যন্ত। তবে যারা বাচ্চা নিতে চান, তাদের জন্যে এই সময়টা সবচেয়ে ভালো। আর যারা শারীরিক মিলনে অজ্ঞ, বা নতুন, এখনো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয় নাই, যদি বাচ্চা নিতে না চান, তাহলে সবসময় একজন বা উভয়েই প্রোটেকশন ব্যবহার করবেন। আর ওই বাকি অনিরাপদ সময়টাতে একেবারে অফ থাকবেন। এমনকি প্রোটেকশন নিয়েও ওই সময় মিলিত হতে যাবেন না। মিলিত হওয়ার পরে বাচ্চা এসে গেলো কি না–এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। আর যাদের বয়স কম, প্রথম প্রথম মিলিত হলে, বা অনিয়মিত ভাবে মিলিত হলে পরে পিরিয়ড মাঝে মাঝে অনিয়মিত হতে পারে। এটা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। যারা নিয়মিত ঘুমায়, সময় মতো খায়, প্রতিদিন একটু হলেও শারীরিক পরিশ্রম করে, তাদের দুশ্চিন্তা কম হয়, পিরিয়ডও নিয়মিত হয়। তাই লাইফস্টাইল ঠিক রাখুন। শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভালো থাকুন। তাহলেই সব ঠিক।
ছবি
চর্ম, যৌন, হাঁপানি, স্বাস্থ্যহানি, বাতজ্বর, ক্যন্সার, প্যরালাইসিস, বিশেষ ভাবে অভিজ্ঞ গ ত ৫ বছর।
ছবি
বাসাই রক্তচাপ মাপতে হলে শুধু রক্তচাপ মাপার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোনো মানে হয় না। হোম মনিটরিং বা বাড়িতে রক্তচাপ মাপার অভ্যাসকে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন উৎসাহিতই করছে। এতে অনেক না জানা উচ্চ রক্তচাপের রোগীর রক্তচাপ ধরা পড়ে। তা ছাড়া যাঁরা রক্তচাপের ওষুধ খান, অন্তঃসত্ত্বা নারী ও যাঁদের রক্তচাপ ওঠানামা করে, তাঁদের জন্য এই তদারকি বেশ উপকার বয়ে আনে। আসুন, জেনে নিই কীভাবে সঠিক পদ্ধতিতে রক্তচাপ পরিমাপ করা যায়। * রক্তচাপ মাপতে মনিটরযুক্ত যন্ত্রের চেয়ে সাধারণ স্ফিগনোম্যানোমিটারই ভালো। মনিটরযুক্ত যন্ত্র হলে ভালো কোম্পানির নিখুঁত যন্ত্র নিন। বছরে একবার যন্ত্রটি পরীক্ষা করিয়ে নেবেন। *চা-কফি পান করার পর, ব্যায়ামের পর, খাদ্যগ্রহণ বা ধূমপান করার পর বা খুব অস্থিরতার সময় রক্তচাপ না মাপাই ভালো। *একই সময়ে রক্তচাপ দেখা ভালো, বিশেষ করে যদি রক্তচাপের ওঠানামার সমস্যা থাকে। যেমন: সকাল ১০টা ও রাত ৮টা—এমন দুটো সময় ঠিক করে নিলেন। *রক্তচাপ মাপার আগে শান্ত হয়ে ৫-১০ মিনিট বসুন। ঢিলে হাতের বা হাফ হাতা জামা পরুন। হাতটি টেবিলের ওপর বিছিয়ে দিন এমনভাবে যেন তা হার্টের লেভেলে থাকে। কাফটা ঠিক করে বাঁধ...
ছবি
শীতেও কোমল ঠোঁট পেতে চাইলে শীতে ঠোঁট ফেটে যাওয়া, চামড়া ওঠা সাধারণ ব্যাপার। এর ফলে ঠোঁটের স্বাভাবিক কোমলতা নষ্ট হয়ে যায়। এসব সমস্যা সমাধানে বাজারে পাওয়া যায় নানা ধরনের লিপজেল, চ্যাপস্টিক, লিপগ্লস ইত্যাদি। তবে এসব ঠোঁটের জন্য কতটা উপকারী? কিভাবে শীতের রুক্ষ আবহাওয়াতেও ঠোঁটকে কোমল রাখা যায়। আসুন দেখে নিই এক নজরে। ঠোটের বিশেষ যত্ন: দুধ, মধু ও গোলাপের পাপড়ির পেস্ট তৈরি করে রাতে ঠোঁটে লাগিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে লিপজেল লাগান। এই ম্যাসাজ এক দিন পর পর করা ভালো। এতে ঠোঁট নরম ও কোমল থাকবে। তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া যায়। এ ছাড়া শীতে ঠোঁটের কোমলতা ধরে রাখতে যা করতে পারেন: * গোসলের আগে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। * শীতে ঠোঁটের জন্য সবচেয়ে উপকারী হচ্ছে গ্লিসারিন ব্যবহার। * কিছুক্ষণ পর পর চ্যাপস্টিক ব্যবহার করতে হবে। লিপজেলও ব্যবহার করতে পারেন। * পার্টিতে লিপস্টিক ব্যবহার করলে অবশ্যই তার ওপর লিপগ্লস ব্যবহার করতে হবে। * বাজারে কিছু কালার চ্যাপস্টিক পাওয়া যায়। পার্টিতে কালার চ্যাপস্টিক ব্যবহার করলেও তার সঙ্গে লিপগ্লস ব্যবহার করতে হবে। না হলে মেকআপের টা...
ছবি
শীতে ত্বকের যত্নে এ বিষয়গুলো মানছেন তো? দেখে নিনঃ শীত চলে এসেছে। এরি মধ্যে অনেকের গাল ফাটা, ঠোঁট ফাটা, হাট ফাটা শুরু হয়ে গেছে। চুল ও রুক্ষ হতে আরম্ভ করেছে। এজন্য শীতে ত্বকের যত্নে এ বিষয়গুলো মানছেন তো? দেখে নিন এই পোস্টটি থেকে। এই Winter Season এ Skin Care, Hair Care এবং Lip Care সহ স্বাস্থ্য পরিচর্যা নিয়ে Health Bangle এর এবারের আয়োজন Winter Care Tips। শীতে ত্বকের যত্নে মাথায় রাখতে হবে বেশকিছু বিষয়, সতর্কতা। এ সময় চাই বাড়তি যত্ন। ত্বককে সুন্দর তরতাজা আর উজ্জ্বল রাখতে হলে অতিরি ক্ত সূর্যরশ্মি অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে ত্বক বুড়িয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে একটি ছাতা বা টোকা জাতীয় টুপি ব্যবহার করা যেতে পারে। যারা এগুলোকে রুচিসম্মত মনে না করেন তারা যেকোনো একটি উত্কৃষ্ট সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, কোন সানস্ক্রিন আপনি ব্যবহার করবেন? এ ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনার ত্বকের রং বিবেচনায় আনতে হবে। যে ত্বকের রং যত সাদা সে ত্বক সূর্যালোকে তত বেশি নাজুক। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে ত্বকের নানাবিধ সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু হোক ত্বকের বাড়...