পোস্টগুলি

ছবি
যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় আপনি কি আপনার লিঙ্গ লম্বা করতে চান? প্রায় সবাই উত্তরে বলবে “অবশ্যই চাই!” যাই হোক, প্রায় একশত বছরের বেশি সময় ধরে এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা অথবা চেষ্টা করেও লিঙ্গের আকার পরিবর্তনে তেমন একটা ভাল ফলাফল/আবিষ্কার আসেলেই হয়নি। তবে এটা সত্যযে – বিভিন্ন খাবার বড়ি, ক্রিম, ব্যায়াম, লকিং মেশিন এবং অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এখন মানুষ তার লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের চেষ্ট করে থাকে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তাদের সবটিই হয়তো কার্যকর হয়না। বরং এ রকম চেষ্টার ফলে অনেক পুরুষ লিঙ্গত্থান সমস্যা সহ নানবিধ যৌন জটিলতায় পতিত হন।প্রায় অর্ধেক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ মনে করেন তাদের পুরষাঙ্গ অনেক ছোট। বিশ্বজুড়ে সাধারনত উত্তেজিত লিঙ্গের গড় আকার ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি। তবে লিঙ্গের আকার ব্যাক্তি এবং অঞ্চলভেদে অনেক পাথ্যর্ক দেখা যায়। আমাদের দেশ তথা দক্ষিন এশিয়ার পুরুষের জন্য সর্বচ্চো ৬ ইঞ্চি একটি ভাল আকার। বিরল ক্ষেত্রে পারিবারিক (জেনেটিক) এবং হরমোন জনিত সমস্যার কারনে ৩ ইঞ্চির চেয়েও অনেক ছোট লিঙ্গ দেখা যায়। ঔষধ শাস্ত্রে এটি মাইক্রোপেনিস নামে পরিচিত। তবে অনেকের ক্ষেত্রে প্রোষ্টেই...
ছবি
হস্তমৈথুন ছাড়ার উপায় কী? নিয়মিত হস্তমৈথুন শরীরের জন্য ভালো। তবে এটা খুব বেশি করলে এবং সেই অনুপাতে শরীরের যত্ন না নিলে শারীরিক ও মানসিক ভাবে ক্লান্তি আসতে পারে। এটা যাতে নেশায় পরিনত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যাদের কাছে এটা নেশার মত মনে হয়, এবং মনে প্রাণে কমিয়ে দিতে চাইছেন, তাদের জন্য কিছু ব্যবস্থা করণীয় হতে পারে- ১. প্রথমেই মনে রাখতে হবে, হস্তমৈথুন বা স্বমেহন কোন পাপ বা অপরাধ নয়। এটা প্রাণীদের একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটা করে ফেলে কোন প্রকার অনুশোচনা, পাপ, বা অপরাধবোধে ভুগবেন না। এমন হলে ব্যাপারটা সব সময় মাথার মধ্যে ঘুরবে এবং এ থেকে মুক্তি পেতে আবার এটা করে শরীর অবশ করে ফেলতে ইচ্ছে হবে। মনে রাখবেন আপনি মানুষ। আর মানুষ মাত্রই ভুল করে। এটা করে ফেলার পর যদি মনে করেন ভুল হয়ে গেছে তো সেজন্য অনুশোচনা করবেন না। নিজেকে শাস্তি দেবেন না। বরং দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হোন যাতে ভবিষ্যতে মন শক্ত রাখতে পারেন। ২. যেসব ব্যাপার আপনাকে হস্তমৈথুনের দিকে ধাবিত করে, সেগুলো ছুড়ে ফেলুন, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। যদি মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন থেকে সত্যি সত্য মুক্তি পেতে চান তাহলে পর্ণ মুভি বা চটির কা...
ছবি
যে ফল খেলে আপনাকে মিলনের আগে আর ভায়াগ্রা খেতে হবে না আমাদের সমাজে যৌণবিষয়ক আলোচনা যেন ব্রাত্য। কিন্তু দাম্পত্য জীবনেযৌণ রোগএকটি বড় সমস্যা। এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞানের অভাব দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিবাহ-বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে। সংসারে নিত্য মন কষাকষিতো আছেই। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌণতার সম্পর্ক স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দুজনের কারো যদি সমস্যা থেকে থাকে সেটার জন্য ব্যবস্থা নেয়া আবশ্যক। শুধু যে ওষুধ খেয়েই রোগ তাড়াতে হবে-বিষয়টা কিন্তু এমনও নয়। খাবারের মেন্যুতে কিছু পরিবর্তন আনলেও আমরা পেতে পারি সঠিক দাওয়াই। কৃত্রিম পন্থায় যৌনশক্তি বাড়াতে ভায়াগ্রা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অন্ত নেই। এ নীলাভ ট্যাবলেটটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়েও অনেক বিতর্ক রয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা শেষ পর্যন্ত পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভায়াগ্রার সন্ধান দিয়েছেন। জিনিসটি আর কিছু নয়, আমাদের অতি পরিচিত তরমুজ। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, ভায়াগ্রার মতোই কার্যকর এই ফল। যে ২টি খাবার খেলে শরীরেযৌনশক্তি বাড়ে বহুগুণ ! সম্প্রতি টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনি-ভার্সিটির গবে...
ছবি
দাম্পত্যজীবনের সুখী হবার মন্ত্র!! সুখী দাম্পত্যজীবনের মন্ত্র ‘বিবাহ’ শব্দটির মধ্যে আছে বহ্। যার মানে ‘বহন করা’। আর ‘বি’ উপসর্গের মানে হলো বিশেষরূপে। বিবাহ মানে, বিশেষরূপে বহন করা। সেটা স্বামী স্ত্রীকে এবং স্ত্রী স্বামীকেও। সারা জীবন এই ‘বিশেষরূপে বহন করে চলা’র পবিত্র দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ঠোকাঠুকি, কথা-কাটাকাটি, মান-অভিমানের শেষ নেই। দুটি পাত্র পাশাপাশি রাখলে ঠোকাঠুকি হবেই। গুণীজনেরাই বলে গেছেন, ‘বিয়ে মানে নিজের অধিকারকে অর্ধেক করে কর্তব্যকে দ্বিগুণ করে নেওয়া।’ আর রবিঠাকুর? ‘…বীরত্ব করে লাভ কী? আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট।’ সুখময় দাম্পত্যজীবন আসলে কী? সব সময়ই মধুর? নাকি ল্যাংড়া আমের মতো অম্লমধুর? আন্তরিকতা, ধৈর্য আর ভালোবাসার পাটাতনে ভর করে আপনি চাইলেই দাম্পত্য সম্পর্কটাকে সুখময় করে তুলতে পারেন। যত্নবান হওয়াই দাওয়াই অনেকে আছেন, দাম্পত্য সম্পর্ককে ততটা গুরুত্ব দেন না। ভাবখানা এমন যে এটা তো হওয়ারই কথা ছিল! আলাদা করে ভেবে কী লাভ? দাম্পত্য সম্পর্কের চেয়ে তাঁদের কাছে কর্মক্ষেত্র, বন্ধুত্ব কিংবা অন্যান্য বিষয়ের অগ্রাধিকার বেশি। এটা মারাত্মক ভুল। কেননা দিন শেষে ন...
ছবি
 বিলম্ব গর্ভধারণ? অধিকাংশ দম্পতি বিয়ের পর একটা নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। কিন্তু নানা কারণে গর্ভধারণ বাধাগ্রস্ত বা দেরি হতে পারে। অনেক সময় একটি সন্তান জন্মের পর আরেকটি সন্তানের জন্য চেষ্টা করে বিফল হন অনেক দম্পতি। গর্ভধারণের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক বিষয় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। নারীর ক্ষেত্রে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু তৈরি বা পরিপক্ব হতে সমস্যা, ডিম্বাশয় থেকে জরায়ুতে পৌঁছতে সমস্যা, নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুতে যুক্ত না হওয়া কিংবা জরায়ুতে সঠিক পরিবেশে বাড়তে না পারার ফলে গর্ভধারণজনিত সমস্যা হতে পারে। প্রজনন অঙ্গের জন্মগত ত্রুটি, প্রজনন অঙ্গের অন্য কিছু সমস্যা (যেমন টিউমার, সিস্ট বা পলিপ), জীবাণুর সংক্রমণ, ডায়াবেটিস, পুষ্টিহীনতা, অতিরিক্ত ওজন, থাইরয়েড কিংবা অন্য কোনো হরমোনের তারতম্য, বেশি বয়স, রক্তরোগ এবং কিছু ওষুধের কারণে গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে। পুরুষের ক্ষেত্রেও এ রকম কিছু কারণ রয়েছে। যেমন শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাওয়া, প্রজনন অঙ্গের কোনো প্রতিবন্ধকতা যা শুক্রাণুকে বাধাগ্রস্ত করে কিংবা ত্রুটিপূর্ণ শুক্রাণু। এ ছাড়া জন্মগত ত্রুট...
ছবি
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কান্নাকাটি করে, পেট মোচড়ায় এবং খাওয়াদাওয়াও কমিয়ে দেয়। অস্বস্তি হয় বলেই এমনটা করে তারা। শিশুর এই অস্বস্তি মায়েদের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা পানের বোঁটা বা সরষের তেলে আঙুল মাখিয়ে মলদ্বারে ঢুকিয়ে দেন। এতে সাময়িক সুফল এলেও পরে ফল হতে পারে মারাত্মক। স্বাভাবিক পায়খানা দুই-তিন দিন পরপর হলেও তাকে কিন্তু চিকিৎসাবিজ্ঞানে কোষ্ঠকাঠিন্য বলে না। পরপর তিন দিন শক্ত পায়খানা হলে বা মলত্যাগ করতে কারও যদি অসুবিধা হয় অথবা বেশি সময় লাগে, তাকেই আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য বলে থাকি।   কার ণ কী? সবচেয়ে বড় কারণ অপর্যাপ্ত আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ। যেসব শিশু কৌটার দুধ খায় তাদেরও সমস্যা বেশি হয়। অপর্যাপ্ত পানি পান করার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে মলত্যাগের সময় ব্যথা পায়, ফলে দ্বিতীয়বার মলত্যাগের সময় সে ভয় পায় এবং পায়খানা চেপে ধরে রাখে। ফলে পায়খানা আরও শক্ত হয়ে যায়, বেশ কয়েক দিন পর শক্ত পায়খানা বের হওয়ার সময় পায়খানার রাস্তায় ক্ষত হতে পারে এবং সামান্য রক্তও বেরোতে পারে। এ ছাড়া অল্প বয়সেই গরুর দুধ খেলে, মলদ্বারের মাংসপেশির ত্রুটি, মানসিক প্রত...
ছবি
জরুরী থাকা দুশ্চিন্তা মুক্ত পিরিয়ড শুরুর ৭ দিন আগে থেকে শুরুর পরের ৭ দিন–এই ১৪ দিন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। এর আগে বা পরের কয়েকটা দিনও নিরাপদের মধ্যে পড়ে, তবে রিস্ক একটু একটু করে বাড়তে থাকে। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ সময় হলো ১৩তম থেকে ১৭তম দিন পর্যন্ত। তবে যারা বাচ্চা নিতে চান, তাদের জন্যে এই সময়টা সবচেয়ে ভালো। আর যারা শারীরিক মিলনে অজ্ঞ, বা নতুন, এখনো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয় নাই, যদি বাচ্চা নিতে না চান, তাহলে সবসময় একজন বা উভয়েই প্রোটেকশন ব্যবহার করবেন। আর ওই বাকি অনিরাপদ সময়টাতে একেবারে অফ থাকবেন। এমনকি প্রোটেকশন নিয়েও ওই সময় মিলিত হতে যাবেন না। মিলিত হওয়ার পরে বাচ্চা এসে গেলো কি না–এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। আর যাদের বয়স কম, প্রথম প্রথম মিলিত হলে, বা অনিয়মিত ভাবে মিলিত হলে পরে পিরিয়ড মাঝে মাঝে অনিয়মিত হতে পারে। এটা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। যারা নিয়মিত ঘুমায়, সময় মতো খায়, প্রতিদিন একটু হলেও শারীরিক পরিশ্রম করে, তাদের দুশ্চিন্তা কম হয়, পিরিয়ডও নিয়মিত হয়। তাই লাইফস্টাইল ঠিক রাখুন। শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভালো থাকুন। তাহলেই সব ঠিক।